১০:০২ অপরাহ্ন, বুধবার, ০১ অক্টোবর ২০২৫, ১৬ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কমেছে পেঁয়াজ-রসুন-আদার দাম

রাজশাহীতে এক সপ্তাহে ব্যবধানে কেজিতে কাঁচামরিচের দাম কমেছে ৮০ টাকা। তবে বেড়েছে সবজির দাম। বাজারে পেঁয়াজ-রসুন ও আদার দাম কমেছে।

নগরীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, গত সপ্তাহে ২০০ টাকা দরে কাঁচামরিচ বিক্রি হয়। এ সপ্তাহে সেটি কমে ১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ৮০ টাকার পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকায়।

বাজারে আলু ৩৫ টাকা, পটোল ৮০ টাকা, লাউ ৬০ টাকা, কচু ৯০ টাকা, পেঁপে ৬০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৬০ টাকা, করলা ৮০, শসা ৬০ টাকা, বরবটি ৭০, ঝিঙে ৮০, কচুর লতি ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

খুচরা সবজি ব্যবসায়ীরা বলছেন, আড়তে পণ্য আসলে দাম কমে। আবার পণ্যের ঘাটতি থাকলে দাম বাড়ে। দাম বাড়লে আমাদের বেশি দামে কিনতে হয়।

রশিদা বেগম নামের এক ক্রেতা জানান, নিত্যপণ্যের বাজারে স্বস্তি নেই। প্রতি সপ্তাহে বাজারে কিছু না কিছুর দাম বাড়েই। গত সপ্তাহে পেঁয়াজের কেজি ছিল ৮০ টাকা।

সেটা কমে ৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কিন্তু অন্যান্য সবজির দাম বাড়তি। গত সপ্তাহের তুলনায় সব সবজি ৫-১০ টাকা বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে।

এছাড়াও দাম কমেছে রসুন-আদার। এ সপ্তাহে রসুন বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকায় ও আদা বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকায়। বাজারে দাম কমেছে সোনালী মুরগির। গত সপ্তাহের চেয়ে ২০ টাকা কমে ২৮০ কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।

এছাড়া ব্রয়লারের দাম অপরিবর্তিত আছে। দেশি মুরগি ৫৮০ টাকা কেজিতে বিক্রি হয়েছে। পাতিহাঁস ৪০০-৪৫০ টাকা কেজি ও রাজহাঁস ৬০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭২০-৭৫০ টাকা, খাসি এক হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Khaled Hossain

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

কমেছে পেঁয়াজ-রসুন-আদার দাম

Update Time : ১২:১৭:৩৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ মে ২০২৩

রাজশাহীতে এক সপ্তাহে ব্যবধানে কেজিতে কাঁচামরিচের দাম কমেছে ৮০ টাকা। তবে বেড়েছে সবজির দাম। বাজারে পেঁয়াজ-রসুন ও আদার দাম কমেছে।

নগরীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, গত সপ্তাহে ২০০ টাকা দরে কাঁচামরিচ বিক্রি হয়। এ সপ্তাহে সেটি কমে ১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ৮০ টাকার পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকায়।

বাজারে আলু ৩৫ টাকা, পটোল ৮০ টাকা, লাউ ৬০ টাকা, কচু ৯০ টাকা, পেঁপে ৬০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৬০ টাকা, করলা ৮০, শসা ৬০ টাকা, বরবটি ৭০, ঝিঙে ৮০, কচুর লতি ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

খুচরা সবজি ব্যবসায়ীরা বলছেন, আড়তে পণ্য আসলে দাম কমে। আবার পণ্যের ঘাটতি থাকলে দাম বাড়ে। দাম বাড়লে আমাদের বেশি দামে কিনতে হয়।

রশিদা বেগম নামের এক ক্রেতা জানান, নিত্যপণ্যের বাজারে স্বস্তি নেই। প্রতি সপ্তাহে বাজারে কিছু না কিছুর দাম বাড়েই। গত সপ্তাহে পেঁয়াজের কেজি ছিল ৮০ টাকা।

সেটা কমে ৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কিন্তু অন্যান্য সবজির দাম বাড়তি। গত সপ্তাহের তুলনায় সব সবজি ৫-১০ টাকা বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে।

এছাড়াও দাম কমেছে রসুন-আদার। এ সপ্তাহে রসুন বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকায় ও আদা বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকায়। বাজারে দাম কমেছে সোনালী মুরগির। গত সপ্তাহের চেয়ে ২০ টাকা কমে ২৮০ কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।

এছাড়া ব্রয়লারের দাম অপরিবর্তিত আছে। দেশি মুরগি ৫৮০ টাকা কেজিতে বিক্রি হয়েছে। পাতিহাঁস ৪০০-৪৫০ টাকা কেজি ও রাজহাঁস ৬০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭২০-৭৫০ টাকা, খাসি এক হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে।