০৮:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ অগাস্ট ২০২৫, ৪ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ই-পাসপোর্ট কীভাবে করবেন?

বর্তমান বিশ্বে পাসপোর্টের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি হলো ই-পাসপোর্ট। এমআরপি পাসপোর্টের আধুনিক রূপ হলো এই পাসপোর্ট। ই-পাসপোর্টকে বায়োমেট্রিক পাসপোর্টও বলা হয়।

এই পাসপোর্টে ছোট একটি চিপ সংযুক্ত থাকে, যা অনেকটা সিম কার্ডের মতো। আর এই চিপেই থাকে পাসপোর্টধারীর সব ধরনের তথ্য, যেমন- চোখের স্ক্যান, ১০ আঙুলের বায়োমেট্রিক ছাপ ইত্যাদি।

যা যা লাগবে –
১. অনলাইনে আবেদনের সামারি
২. আবেদনের কপি
৩. জাতীয় পরিচয়পত্র বা অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ
৪. ঠিকানার প্রমাণপত্র বা ইউটিলিটি বিলের কপি
৫. পূর্ববর্তী পাসপোর্টের ফটোকপি ও আসল পাসপোর্ট
৬. বাবা-মায়ের জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি
৭. পেশাগত সনদের ফটোকপি বা চাকরির আইডি কার্ড ও
৮. নাগরিক সনদ বা চেয়ারম্যান সার্টিফিকেট ইত্যাদি।

ই-পাসপোর্টের জন্য প্রথমে www.epassport.gov.bd/landing এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন। এরপর অ্যাপ্লাই অনলাইন মেন্যুতে ক্লিক করে, আঞ্চলিক অফিস ও থানা নির্বাচন করুন।

এরপর ই-মেইল ভেরিফিকেশন করে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য, পূর্ববর্তী পাসপোর্টের তথ্য, ঠিকানা, পিতা-মাতার তথ্য ও জরুরি যোগাযোগের ঠিকানা পূরণ করুন। সবশেষে পাসপোর্ট ও ডেলিভারির ধরন সিলেক্ট করে আবেদন সম্পন্ন করুন ও প্রিন্ট কপি নিন।

আবেদনের সময় খেয়াল রাখতে হবে ব্যক্তিগত তথ্য, ঠিকানা ও পিতা-মাতার তথ্য সঠিক আছে কি না। আবেদন সাবমিট করার পর, ব্যাংকে গিয়ে পাসপোর্টের ফি পরিশোধ করুন। সবশেষে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ আবেদনটি পাসপোর্ট অফিসে জমা দিন।

পাসপোর্ট অনলাইন আবেদন ফরম পূরণের আগে প্রথমে আপনার জেনে নিতে হবে আপনার জেলায় ই পাসপোর্ট সেবা প্রদান করছে কি না।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Khaled Hossain

জনপ্রিয় খবর

বিএনপি চেয়ারপার্সন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার জন্মদিনে, শামছুর রহমান শিমুল বিশ্বাসের শুভেচ্ছা

ই-পাসপোর্ট কীভাবে করবেন?

Update Time : ১১:৩১:২১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ মে ২০২৩

বর্তমান বিশ্বে পাসপোর্টের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি হলো ই-পাসপোর্ট। এমআরপি পাসপোর্টের আধুনিক রূপ হলো এই পাসপোর্ট। ই-পাসপোর্টকে বায়োমেট্রিক পাসপোর্টও বলা হয়।

এই পাসপোর্টে ছোট একটি চিপ সংযুক্ত থাকে, যা অনেকটা সিম কার্ডের মতো। আর এই চিপেই থাকে পাসপোর্টধারীর সব ধরনের তথ্য, যেমন- চোখের স্ক্যান, ১০ আঙুলের বায়োমেট্রিক ছাপ ইত্যাদি।

যা যা লাগবে –
১. অনলাইনে আবেদনের সামারি
২. আবেদনের কপি
৩. জাতীয় পরিচয়পত্র বা অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ
৪. ঠিকানার প্রমাণপত্র বা ইউটিলিটি বিলের কপি
৫. পূর্ববর্তী পাসপোর্টের ফটোকপি ও আসল পাসপোর্ট
৬. বাবা-মায়ের জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি
৭. পেশাগত সনদের ফটোকপি বা চাকরির আইডি কার্ড ও
৮. নাগরিক সনদ বা চেয়ারম্যান সার্টিফিকেট ইত্যাদি।

ই-পাসপোর্টের জন্য প্রথমে www.epassport.gov.bd/landing এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন। এরপর অ্যাপ্লাই অনলাইন মেন্যুতে ক্লিক করে, আঞ্চলিক অফিস ও থানা নির্বাচন করুন।

এরপর ই-মেইল ভেরিফিকেশন করে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য, পূর্ববর্তী পাসপোর্টের তথ্য, ঠিকানা, পিতা-মাতার তথ্য ও জরুরি যোগাযোগের ঠিকানা পূরণ করুন। সবশেষে পাসপোর্ট ও ডেলিভারির ধরন সিলেক্ট করে আবেদন সম্পন্ন করুন ও প্রিন্ট কপি নিন।

আবেদনের সময় খেয়াল রাখতে হবে ব্যক্তিগত তথ্য, ঠিকানা ও পিতা-মাতার তথ্য সঠিক আছে কি না। আবেদন সাবমিট করার পর, ব্যাংকে গিয়ে পাসপোর্টের ফি পরিশোধ করুন। সবশেষে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ আবেদনটি পাসপোর্ট অফিসে জমা দিন।

পাসপোর্ট অনলাইন আবেদন ফরম পূরণের আগে প্রথমে আপনার জেনে নিতে হবে আপনার জেলায় ই পাসপোর্ট সেবা প্রদান করছে কি না।